micronutrients-emoji-written

Micronutrients এর ভূমিকা (Role of Micronutrients)

মানুষের সুস্থ থাকার জন্য micronutrients এর ভূমিকা (role of micronutrients) খুবই গুরুত্বপূর্ন, যদিও আমাদের শরীরে micronutrients খুবই অল্প পরিমানে প্রয়োজন হয় । যথাযথ পরিমানে micronutrients এর অভাবে মানবদেহের নানা রকম সমস্যা দেখা যায় এবং অনেক সময় সেই সমস্যা আমাদের জন্য সংকটজনক হয়ে দাঁড়ায় ।

খাদ্যে যেসব ভিটামিন এবং মিনারেল বা খনিজ দ্রব্য থাকে, তাদেরকে একত্রে micronutrients  হিসেবে আমরা চিনি । খাওয়ারের মাধ্যমে আমরা যেসব ভিটামিন বা মিনারেল গ্রহন করি, আমাদের শরীরে বিভিন্ন কার্যকলাপ বা প্রক্রিয়ার জন্য সেগুলোর নিজস্ব ভূমিকা আছে, সেগুলোর অভাবে আমাদের শরীরের কি কি সমস্যা হতে পারে, কিভাবে আমাদের শরীরে ভিটামিন বা মিনারেলের অভাব মেটাতে পারি এইসব নিয়ে আমরা এখানে আলোচনা করব ।

মানবদেহে micronutrients এর প্রভাব

আমাদের দেহে micronutrients এর অভাবে যেমন স্বাস্থ্যের বিপজ্জনক ক্ষতি হতে পারে যা খুব সহজেই অনুমান করা যায়, ঠিক তেমনই এমন কিছু সমস্যা হয় যা আমরা সহজে বুঝতে পারি না । তার ফলে আমরা কখনোই এই ধরনের সমস্যাগুলি নিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করি না বা দেরী করে ফেলি ।

World Health Organization : WHO  এর তথ্য অনুযায়ী সমগ্র পৃথিবীতে যে micronutrients  এর অভাব মানবদেহে সবথেকে বেশী সেগুলি হল আয়রন (iron), আয়োডিন (iodine) এবং ভিটামিন এ (vitamin A) । বিশেষত শিশু এবং সন্তানসম্ভবা মহিলাদের মধ্যে এর প্রভাব অনেক বেশী ।

অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা, এক ধরনের অসুখ যা micronutrients  যেমন ভিটামিন A, ভিটামিন B9, ভিটামিন B12 এবং আয়রনের অভাবে হয় । WHO এর তথ্য অনুযায়ী সারা পৃথিবীতে ৪২% শিশু যাদের বয়স ৫ বছরের কম এবং ৪০% সন্তানসম্ভবা মহিলা অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা রোগাক্রান্ত ।

Micronutrients  এর ধরন এবং কার্যপ্রনালী (Types and role of micronutrients)

আমরা আগেই জেনেছি micronutrients  মূলত ভিটামিন এবং মিনারেল বা খনিজ সম্মিলিত খাদ্যগুন, যা আমরা বিভিন্ন খাওয়ারের থেকে পেয়ে থাকি । যেকোন খাওয়ার আমরা খাই, তাতে দুই ধরনের nutrients  থাকে – Macronutrients (প্রোটিন, ফ্যাট এবং কার্বহাইড্রেটস) এবং Micronutrients (ভিটামিন এবং মিনারেল) । যেহেতু তুলনামূলকভাবে ভিটামিন এবং মিনারেল অতি অল্প পরিমানে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন হয়, তাই এই ধরনের nutrients এর ক্ষেত্রে ‘micro’ কথাটি ব্যাবহার করা হয় ।

আমরা যখন কোন খাওয়ার খাই, তার মধ্যে যে ভিটামিন থাকে তা কোন প্রাণী বা উদ্ভিদ দেহে তৈরী এবং মিনারেল প্রাণী বা উদ্ভিদ দ্বারা মাটি বা জল থেকে শোষিত । বিভিন্ন ধরনের খাওয়ারে বিভিন্ন ধরনের micronutrients থাকে, তাই সবথেকে ভালো সবরকমের শাকসবজি, ফল, ডিম, মাছ, মাংস, দুধ খাওয়া যাতে সবধরনের ভিটামিন ও মিনারেল আমাদের শরীরে পৌছায় ।

এবারে ভিটামিন এবং মিনারেল সম্পর্কে একটু সবিস্তারে জেনে নিই ।

ভিটামিন (Vitamins)

খাদ্যের মাধ্যমে আমরা ১৩ প্রকারের ভিটামিন পাই, যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয় । সেগুলোকে দুইভাগে ভাগ করা হয় –

১) জলে দ্রবনীয় ভিটামিন (Water Soluble Vitamin)

২) তেলে বা চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন (Fat Soluble Vitamin)

জলে দ্রবনীয় ভিটামিন (Water Soluble Vitamin)

যেসব ভিটামিন জলে গুলে যায়, সেগুলো জলে-দ্রবনীয় ভিটামিন হিসেবে পরিচিত । এই ধরনের ভিটামিন শরীরে সাধারনত জমা হয় না, এবং খুব সহজেই অতিরিক্ত জলে দ্রবনীয় ভিটামিন মুত্রের মাধ্যমে বেড়িয়ে যায় । এইকারনেই নিয়মিত ভাবে জলে দ্রবনীয় ভিটামিন গ্রহন করতে হয়, যাতে শরীরে এর অভাব না ঘটে । ভিটামিন B12 একমাত্র জলে দ্রবনীয় ভিটামিন যা অনেকদিন ধরে যকৃতে জমা থাকতে পারে ।

৯টি অতি প্রয়োজনীয় জলে দ্রবনীয় ভিটামিনগুলি কি কি এবং সেগুলোর কাজ সংক্ষেপে জেনে নিই ।

  • ভিটামিন B1 (থিয়ামাইন বা Thiamine) : কার্বহাইড্রেট থেকে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তিতে রুপান্তরের জন্য সাহায্য করে ।
  • ভিটামিন B2 (রাইবোফ্ল্যাভিন বা Riboflavin) : অন্যান্য B ভিটামিনের সঙ্গে কাজ করে এবং স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ।
  • ভিটামিন B3 (নিয়াসিন বা Niacin) : ত্বক এবং স্নায়ুর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে ।
  • ভিটামিন B5 (প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড বা Pantothenic Acid) : খাওয়ারের পরিপাকে সাহায্য করে এবং খাদ্যের সংশ্লেষের মাধ্যমে শক্তিতে পরিনত হতে সাহায্য করে ।
  • ভিটামিন B6 (পাইরিডোক্সাইন বা Pyridoxine) : লোহিত রক্ত কনিকা তৈরী করতে সাহায্য করে । এছাড়া খাদ্যকে শক্তিতে পরিনত করতে, মস্তিষ্কের বিকাশে এবং স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে ।
  • ভিটামিন B7 (বায়োটিন বা Biotin) : প্রোটিন ও কার্বহাইড্রেট পরিপাকে সাহায্য করে । এছাড়া চুল, নখ এবং ত্বকের উন্নতির জন্য ভিটামিন B7 খুবই কার্যকারী ।
  • ভিটামিন B9 (ফোলেট বা Folate) :  ভিটামিন B12 কে লোহিত রক্ত কনিকা গঠনে সাহায্য করে । এবং সঠিকভাবে কোষ বিভাজনে ফোলেটের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ।
  • ভিটামিন B12 (কোবালামিন বা Cobalamin) : লোহিত রক্ত কনিকা গঠনে সাহায্য করে এবং কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের পরিচালনার জন্য প্রয়োজন ।
  • ভিটামিন C (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড বা Ascorbic Acid) : সুস্থ মাড়ি ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে, এছাড়া আমাদের শরীরে আয়রন শোষনে সাহায্য করে যা ত্বকের কোষ ও কলার উন্নতি সাধন করে । আঘাত সারানোর জন্য ভিটামিন C  খুব প্রয়োজনীয় ।

এখানে আমরা দেখলাম, জলে-দ্রবনীয় ভিটামিন যেমন শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে ঠিক তেমনই অন্যান্য প্রচুর কাজ করে । যেহেতু এই ভিটামিন আমাদের শরীরে সঞ্চিত থাকে না, তাই যথেষ্ট পরিমানে এইসব ভিটামিন গ্রহন করা খুব প্রয়োজন ।

তেল বা চর্বি দ্রবনীয় ভিটামিন (Fat Soluble Vitamin)

এই ধরনের ভিটামিন জলে গুলে যায় না, তাই এই ধরনের ভিটামিন সাধারনত মানবদেহের যকৃৎ এবং ফ্যাটি টিস্যু তে সঞ্চিত থাকে ভবিষ্যতে ব্যাবহারের জন্য । তেলে বা চর্বি দ্রবনীয় ভিটামিন, ফ্যাট জাতীয় খাওয়ারের সঙ্গে খুব সহজেই আমাদের শরীর শোষন করে নেয় ।

যে ৪টি ভিটামিন আমাদের জন্য প্রয়োজন সেগুলি একটু জেনে নিই ।

  • ভিটামিন A : দাঁত, হাড়, সফট টিস্যু, শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি এবং ত্বকের গঠন ও উন্নত মান বজায় রাখতে সাহায্য করে । এছাড়া ভালো দৃষ্টিশক্তি, বিশেষত অল্প আলোর ক্ষেত্রে ভিটামিন A সাহায্য করে ।
  • ভিটামিন D : ক্যালসিয়াম মানবদেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে এবং দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে । ভিটামিন D আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম গ্রহনে সাহায্য করে ।
  • ভিটামিন E : এটি একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা টোকোফেরল (Tocoferol) নামে পরিচিত । এটি মানবদেহের কোষগুলিকে আঘাত থেকে রক্ষা করে ।
  • ভিটামিন K : মানবদেহের রক্ত জমাট বাধার (blood clotting) জন্য এই ভিটামিন প্রয়োজন । এছাড়া হাড়ের স্বাস্থ্য বিকাশে সাহায্য করে ।

এতক্ষন আমরা ভিটামিন সংক্রান্ত বিষয়ে জানলাম । এবার একটু মিনারেল বা খনিজ যা মানবদেহের বিকাশের জন্য প্রয়োজন, সেগুলোর সম্পর্কে জেনে নিই ।

মিনারেল বা খনিজ (Minerals)

ভিটামিনের মত মিনারেলস এর ভূমিকা আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ । আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের কাজ যেমন হাড়, মাংসপেশি, ত্বক – এর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে আমাদের উপযুক্ত পরিমানে মিনারেলযুক্ত খাওয়ার খাওয়া প্রয়োজন ।

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী মিনারেলস কে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে –

১) ম্যাক্রোমিনারেলস (Macrominerals)

২) ট্রেস-মিনারেলস (Trace Minerals)

ম্যাক্রোমিনারেলস (Macrominerals)

যেসকল মিনারেলগুলো তুলনামূলক বেশী পরিমানে আমাদের শরীরে প্রয়োজন, সেগুলো ম্যাক্রোমিনারেল হিসেবে পরিচিত । যেসকল ম্যাক্রোমিনারেলস আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন সেগুলি নীচে আলোচনা করা হল ।

  • ক্যালসিয়াম (Calcium) : হাড় এবং দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ও সঠিক কাঠামো বজায় রাখতে সাহায্য করে । এছাড়া মাংসপেশি নড়াচড়ায় ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয় ।
  • ফসফরাস (Phosphorus) : হাড় ও দাঁতের গঠনে সাহায্য করে । এছাড়া কোষের ঝিল্লি গঠন এবং কোষ ও কলার ক্ষতিপূরণে সাহায্য করে ।
  • ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium) : মানবদেহের ৩০০টি উৎসেচকের ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে । এই উৎসেচকের কাজ হল আমাদের শরীরে প্রোটিন সংশ্লেষ, পেশি ও স্নায়ু সতেজ রাখতে সাহায্য করে ।
  • সোডিয়াম (Sodium) : সোডিয়াম আমাদের শরীরে একাধারে মিনারেল এবং তড়িৎবিশ্লেষ্য (electrolyte) হিসেবে কাজ করে । মানবদেহের তরলের সাম্যতা বজায় রাখতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে ।
  • ক্লোরাইড (Chloride) : এটি একটি তড়িৎবিশ্লেষ্য যা কোষের ভিতরে ও বাইরের তরলের সাম্যতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ।
  • পটাশিয়াম (Potassium) : স্নায়ুকে কর্মক্ষম রাখতে এবং মাংসপেশি সংকোচনে এটি সাহায্য করে । এছাড়া হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে ।
  • সালফার (Sulfur) : ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সালফার সাহায্য করে ।

ট্রেস মিনারেল (Trace Minerals)

যেসব মিনারেলস আমাদের শরীরে ম্যাক্রোমিনারেলস এর তুলনায় অতি অল্প পরিমানে প্রয়োজন হয়, সেগুলোই সাধারনত ট্রেস মিনারেলস হিসেবে পরিচিত । অতি অল্প পরিমানে প্রয়োজন হলেও ট্রেস মিনারেলস খুবই গুরুত্বপূর্ণ । যেসব ট্রেস মিনারেলস গুলি মানবদেহে প্রয়োজন সেগুলি নিচে আলোচনা করা হল ।

  • আয়রন (Iron) : মানবদেহের রক্ত তৈরীর জন্য আয়রন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় । আমাদের শরীরের ৭০ শতাংশ আয়রন থাকে লোহিত রক্ত কনিকায় যা হিমোগ্লোবিন (Hemoglobin) নামে পরিচিত ।  হিমোগ্লোবিন, মাংসপেশি ও অন্যান্য অংশে রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করে ।
  • ম্যাঙ্গানিজ (Manganese) : কার্বহাইড্রেট, অ্যামিনো অ্যাসিড এবং কোলেস্টেরম বিপাকে সাহায্য করে ।
  • কপার (Copper) :  আয়রনের সঙ্গে মিলে লোহিত রক্ত কনিকা তৈরী করে । এছাড়া রক্তনালী, স্নায়ু এবং হাড় সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ।
  • জিঙ্ক (Zinc) : কোষ বিভাজন, কোষ বৃদ্ধি, আঘাত নিরাময় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলা এইসমস্ত ব্যাপারে সাহায্য করে ।
  • আয়োডিন (Iodine) : থাইরয়েড (Thyroid) নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে ।
  • ফ্লোরাইড (Fluoride) : দাঁত এবং হাড়ের বিকাশের জন্য প্রয়োজন ।
  • সেলেনিয়াম (Selenium) : থাইরয়েড গ্রন্থির নিয়ন্ত্রনের জন্য খুব প্রয়োজন । এছাড়া কোষের ক্ষয় রোধ করে ।

Micronutrients  এর উপকারীতা

মানবদেহের সঠিক কার্যকলাপের জন্য উপযুক্ত পরিমানে micronutrients এর প্রয়োজন, যা সুস্থ থাকতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে । তাছাড়া কিছু ভিটামিন এবং মিনারেল অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা কোষের ক্ষয় রোধ করে । কোষের ক্ষয় কিছু রোগের সঙ্গে জড়িত যেমন ক্যান্সার, হৃদযন্ত্রের গোলযোগ ইত্যাদি ।

কিছু মিনারেলস উপযুক্ত পরিমানে গ্রহনের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা গড়ে ওঠে ।

মনে রাখার বিষয়

যথাযথ পরিমানে micronutrients গ্রহনের সবথেকে সুরক্ষিত এবং কার্যকারী পদ্ধতি হল সঠিক পরিমানে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীজ এবং উদ্ভিদজাত খাওয়ার খাওয়া । এর পরিপূরক হিসেবে বাজারজাত কোন দ্রব্য কখনোই গ্রহনযোগ্য নয় । কিন্তু কিছু পরিস্থিতিতে কোন নির্দিস্ট ভিটামিন বা মিনারেল এর অত্যাধিক অভাবের ক্ষেত্রে, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরিপূরক গ্রহন করা যেতে পারে ।

আপনি যদি কোন ভিটামিন বা মিনারেল এর অভাবে ভুগছেন, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন । চিকিৎসকের নির্ধারিত ওষুধ বা পরিপূরক গ্রহন করে সুস্থ হয়ে উঠুন । এবং অবশ্যই মনে রাখবেন সুস্থ থাকার জন্য micronutrients এর ভূমিকা (role of micronutrients) খুব গুরুত্বপূর্ণ ।

আশা করি লেখাটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে । Nutrition সম্পর্কে যদি আপনার কিছু জানার থাকে, তাহলে এখানে ক্লিক করুন অথবা কোন প্রশ্ন থাকলে বা আপনার মতামত, পরামর্শ আমাদের জানান নিচে কমেন্টের মাধ্যমে । ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং অন্যকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করুন ।

How useful was this post?

Click on a star to rate it!

We are sorry that this post was not useful for you!

Let us improve this post!

Tell us how we can improve this post?

Leave a Reply

Scroll to Top